• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৬:৩৫ অপরাহ্ন |
  • English Version
শিরোনাম :
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় বিএনপির যুবদল নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ বাজিতপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে মার্কা বিতরণ করিমগঞ্জে বারঘড়িয়া ফাজিলখালী ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসায় ৪ তলা নতুন ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন ক্যাম্পে এক নারীর মৃত্যুতে র‌্যাব কর্মকর্তা প্রত্যাহার কিশোরগঞ্জে ভোক্তা অধিকার আইন বাস্তবায়নে সেমিনার ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলার এখন চলছে দুর্দিন র‌্যাবের হেফাজতে নারীর মৃত্যু সুরতহাল কেউ জানাচ্ছেন না ভৈরব রফিকুল ইসলাম মহিলা কলেজ রোভার গ্রুপ বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন কিশোরগঞ্জে পুকুর রক্ষার দাবিতে মহিলা পরিষদ মানববন্ধন করেছে আস্থা-৯৩ ফাউন্ডেশনের হুইল চেয়ার বিতরণ

বিজয়ের আনন্দে কাঁদলেন সৈয়দ নজরুলের সন্তানরা

বিজয়ের পর রূপা আর মঞ্জুরুল জড়াজড়ি করে কাঁদছেন। -পূর্বকণ্ঠ

বিজয়ের আনন্দে কাঁদলেন
সৈয়দ নজরুলের সন্তানরা

# নিজস্ব প্রতিবেদক :-
এক সন্তানের বিজয়ের আনন্দে জড়াজড়ি করে কেঁদেছেন শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের অপর দুই সন্তান ড. সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম ও রাফিয়া নূর রূপা। দুজনই প্রবাসী। মঞ্জুরুল ইসলাম লন্ডনে অধ্যাপনা করেন। আর রূপা আমেরিকায় একটি সংস্থায় কাজ করেন। তাঁরা মাসাধিককাল আগেই কিশোরগঞ্জ-১ আসনের নৌকার প্রার্থী বোন ডা. সৈয়দা জাকিয়া নূর লিপির পক্ষে কাজ করার জন্য দেশে এসেছিলেন। প্রতিটি নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা করেছেন। বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে প্রচারপত্র বিতরণ করেছেন।
দলের নেতাকর্মীদের মন্তব্য, তাঁদের এ কান্না কেবল বিজয়ের আনন্দের কান্না নয়, কষ্টেরও। কারণ, তাঁদেরই আরেক ভাই মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম বোনের বিরুদ্ধে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। তাঁকে সমর্থন জানিয়েছিলেন চাচাত ভাই জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটু। বিভিন্ন সমাবেশে তাঁরা এমপি জাকিয়া নূর লিপিকে ব্যর্থ প্রমাণ করার জন্য নানা রকম কটু কথা বলেছেন। সাফায়েতের একটা বাক্য স্থানীয়ভাবে ভাইরাল হয়েছে। তিনি প্রতিটি সমাবেশে বলতেন, ‘আমি বিজয়ী হলে সাইজ করবো’।
আর লিপির পক্ষে দাঁড়িয়ে রূপা, মঞ্জুরুল ইসলাম এবং অপর ভাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ শরীফুল ইসলামও পাল্টা জবাব দিয়েছেন। ভাই হয়ে এভাবে বোনের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর কারণে পরিবারের বিব্রত হওয়ার কথা, দুর্নাম হওয়ার কথা বলেছেন। ফলে লিপির বিজয়ের পর ভাই-বোনের জড়িয়ে ধরে কান্নার পেছনে আন্দের আড়ালে মনোকষ্টও লুকিয়ে আছে বলে মনে করেন জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মানছুরা জামান নূতন। জাকিয়া নূর লিপি পেয়েছেন ৭৭ হাজার ৩৪৮ ভোট। সাফায়েতুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৪ হাজার ১৬২ ভোট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *